কিডনি ড্যামেজের লক্ষণ-কিডনি রোগী কতদিন বাঁচে
প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলটিতে কিডনি ড্যামেজের নিয়ে আলোচনা করেছি । এবং কিডনি রোগী কতদিন বাচে তা জানতে পারবেন এই আর্টিকেলটি থেকে । তাই কিডনি সম্পর্কে জানতে চাইলে এই আর্টিকেলটি পুরোটা পড়তে হবে আপনাকে । পুরো আর্টিকেলটিতে কিডনি বিষয়ক জরুরি কিছু তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করেছি ।
কিডনি শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ । যা দেহের মুত্র তৈরি থেকে শুরু করে নানা ধরনের কাজ করে থাকে । চলুন এই কিডনি সম্পর্কে প্রয়োজনীয় কিছু তথ্য জেনে নিই ।
পোস্ট সূচিপত্র ঃ পোস্ট গুলো পড়তে নিচে ক্লিক করুন ।
ভুমিকা
কিডনি হলো মানব দেহের অত্তেন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ । যা দেহের বিভিন্ন কাজে অংশ নেয় । শুধু মাত্র মানব দেহেই নয় । এই কিডনি থাকে অন্যান্য জীবের শরীরেও । কারন কিডনির মূল কাজ হলো মুত্র তৈরি করা । এছাড়াও আরও কিছু কাজ করে থাকে এই কিডনি জা আমাদের অনেকের ই অজানা । যদি এই কিডনি ড্যামেজ হয় তাহলে কি মানুষ মারা যাবে?
যদি একটা কিডনি ড্যামেজ হয় তারপরেও মানুষ বেচে থাকে । কিন্তু যদি দেহের ২ তা কিডনিই ড্যামেজ হয়ে যায় তাহলে কি হয় । চলুন জেনে নেওয়া যাক এ বিষয়ে ।
কিডনি ড্যামেজের লক্ষণ
কিডনি দেহের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ । যা দেহের মূত্র তৈরি করে এবং তার
সাথে আরো অন্যান্য কাজ করে থাকে যেমন হরমোন তৈরি সহ , ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ,
এবং দেহের খারাপ বর্জ্য পদার্থগুলো বের করতে সাহায্য করে । যেহেতু কিডনি
মানব দেহের এবং অন্যান্য জীবের দেহের জরুরী কাজ গুলো নিয়ন্ত্রণ করে সেহেতুক
কিডনির যত্ন নেওয়া খুবই জরুরী ।
যত্ন ছাড়া যে কোন জিনিস বিকল হয়ে পড়ে । অর্থাৎ যদি যত্ন না না হয়
তাহলে সেই জিনিসটার আর অস্তিত্ব ঠিক থাকে না । ঠিক তেমনি
কিডনির বিষয়টাও এরকম । শুধু কিডনি নয়
মানব দেহের যে কোন অঙ্গের নিয়মিত যদি যত্ন না নেওয়া হয় তাহলে সেটা আকার্যকর
হয়ে পড়ে । কিডনির যদি নিয়মিত যত্ন না নেয়া হয় তাহলে কিডনি ড্যামেজের
আশঙ্কা থাকে ।
আর কিডনি যদি ড্যামেজ হয়ে যায় তাহলে মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়
। তো আপনি কিভাবে বুঝতে পারবেন যে কিডনি ভালো আছে নাকি ড্যামেজ হয়ে গেছে
। যদি কিডনি ড্যামেজ হয়ে যায় তাহলে কিছু লক্ষণ দেখা যায় । যে সকল
লক্ষণগুলো দেখা যায় সেগুলো হল ঃ
এনার্জির ঘাটতি
কিডনি যদি ড্যামেজ হয়ে যায় কিংবা ড্যামেজ হতে শুরু করে তাহলে আপনার দেহে টক্সিন
এর পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে । আর যদি দেহে টক্সিন এর পরিমাণ বেড়ে যায়
তাহলে দেহে ক্লান্তি ভাব এবং দুর্বলতা অনুভব হয় । দেহের এই ক্লান্তি ও
দুর্বলতার কারণে যে কোন কাজ থেকে মন উঠে যায় । অর্থাৎ কোন কাজে মন বসে
না ।
আপনি যদি বুঝতে পারেন এই লক্ষণগুলো আপনার মধ্যে দেখা যাচ্ছে তাহলে অতি দ্রুত
কিডনি বিশেষজ্ঞ ডক্টর এর কাছে গিয়ে পরামর্শ নিতে হবে এবং কিডনির যত্ন নিতে
হবে ।
ঘুমের ব্যাঘাত ঘটবে
যদি কিডনির সমস্যা হয় কিংবা কিডনি ড্যামেজের দিকে ধাবিত হয় তাহলে অতি
শীঘ্রই এটার পরামর্শ নিয়ে সমস্যা সমাধান করতে হবে । যদি ঘুম ঠিকঠাকভাবে না
হয় তাহলে আপনি বুঝবেন যে আপনার কিডনিতে কোন প্রকার সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে
। কারণ সঠিকভাবে যদি ঘুম না হয় তাহলে কিডনি বিকল হয়ে পড়তে পারে
।
সময় মত এবং পরিমাণ মতো যদি ঘুম না হয় তাহলে বুঝতে হবে এটা কিডনি ড্যামেজের
লক্ষণ । কিডনির সমস্যা দেখা দিলে ঘুমের এই সমস্যা আপনি অনুভব করতে পারবেন
। আর সেজন্য উচিত অতি দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করা ।
ত্বকের সমস্যা
কিডনি ড্যামেজ হওয়ার আরও একটি লক্ষণ হলো ত্বকের সমস্যা । অর্থাৎ ত্বক শুষ্ক
হয়ে যাওয়া এবং চুলকানি অনুভব করা । ত্বকের এই শুষ্কতা ভাব যদি বুঝতে পারেন এবং তাকে যদি চুলকানো অনুভব করতে পারেন তাহলে খুব দ্রুত
এটার সমাধান করতে হবে । যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের কাছে গিয়ে পরামর্শ
অনুযায়ী কাজ করতে হবে ।
কারণ ছোট ছোট সমস্যা থেকেই শুরু হয় বড় ধরনের সমস্যা । এজন্য কিডনির
ড্যামেজের খপ্পরে পড়ার আগেই তা সমাধানের পথ বেছে নিতে হবে ।
আরও পড়ুন ঃ চুলের যত্নে জয়তুন তেল - জয়তুন তেল চেনার উপায়
অতিরিক্ত প্রস্রাব
কিডনির মূল কাজ হল মূত্র তৈরি করা এবং মূত্রের মাধ্যমে দেহের ক্ষতিকর
বর্জ্য পদার্থগুলো নিষ্কাশন করা । কিন্তু যদি এইমাত্র সমস্যা দেখা দেয়
তাহলে দেহের ক্ষতিকর পদার্থ নিষ্কাশন বাধা প্রাপ্ত হবে এবং তা থেকে অনেক ধরনের
সমস্যা সৃষ্টি হবে । আমরা সাধারণত একটা বিষয় দেখতে পাই যে অনেক রয়েছে যারা
দিনে পরিমাণের চেয়ে অধিক বার প্রস্রাব করে ।
এই অতিরিক্ত প্রস্রাব হলে আপনাকে বুঝতে হবে আপনার কিডনির কোন সমস্যা দেখা
দিয়েছে । বারবার যদি প্রস্রাব হয় তাহলে আপনার উচিত ডাক্তারের কাছে যাওয়া
। এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করা ।
পা ফুলে যাওয়া
যদি কিডনি সঠিকভাবে কাজ না করে তাহলে দেহে সোডিয়াম এর পরিমাণ বৃদ্ধি পায়
। আর যদি শরীরে সোডিয়ামের পরিমাণ বেড়ে যায় তাহলে পা ফোলা সমস্যার সৃষ্টি
হয় । অর্থাৎ পা ফুলে যায় । শুধু পা ফোলা নয় শরীরে সোডিয়াম এর
পরিমাণ বেড়ে গেলে চোখও ফুলে যায় । যদি এই লক্ষণগুলো দেখতে পান তাহলে
বুঝবেন কিডনির সমস্যা দেখা দিয়েছে ।
আর যদি কিডনির সমস্যা দেখা দেয় তাহলে জরুরী ভিত্তিতে ডাক্তারের সেবা নিতে হবে । ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী কাজ করতে হবে এবং সে অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হবে । আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে কোন কোন লক্ষণ গুলো দেখা দিলে বুঝবেন যে কিডনির সমস্যা হয়েছে ।
কিডনি রোগী কতদিন বাঁচে
কিডনি রোগে কত দিন বাঁচে এ নিয়ে হয়তো অনেকে জানার চেষ্টা করেন । আমরা
প্রায় সাধারণত জানি যে যদি একটা কিডনি নষ্ট হয়ে যায় তাহলে মানুষ
আরেকটা কিডনির মাধ্যমে বেঁচে থাকতে পারে । তবে যদি দুইটা কিডনি নষ্ট
হয়ে যায় তাহলে কি বেঁচে থাকা সম্ভব ? চলুন এ বিষয়ে সঠিক তথ্য জেনে নিই
।
মূলত কিডনির কাজ হল দেহের মূত্রনালী থেকে মূত্র তৈরি করা এবং সেই মূত্রের মাধ্যমে দেহের বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাশন করা । দেহের রক্ত পরিষ্কার করা এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা, এবং রক্তের পিএইচ মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করাই হলো কিডনির কাজ । তবে যদি কিডনি বিকল হয়ে যায় সেজন্য ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী কাজ করতে হবে ।
মানবদেহের যদি একটি কিডনি বিকল হয়ে যায় বা একটি কিডনি ড্যামেজ হয়ে যায় তাহলে সেটা ডাক্তারের কাছে গিয়ে পরামর্শ অনুযায়ী ঠিক করা সম্ভব । কিন্তু যদি দুইটা কিডনি ড্যামেজ হয়ে যায় তাহলে কি মানুষ মারা যাবে ? না, দুইটা কিডনি যদি ড্যামেজ হয়ে যায় তাহলে কিডনি প্রতি স্থাপন এর মাধ্যমে বেঁচে থাকা সম্ভব ।
কিডনি প্রতিস্থাপন করার মাধ্যমে বিকল হাওয়া কিডনি রোগীকে বাঁচিয়ে
রাখা সম্ভব । তবে যদি কিডনি রোগীর বয়স কম হয় তাহলে কিডনি প্রতি
স্থাপন করে বাঁচানো সম্ভব । আর যদি কিডনি রোগের বয়স বেশি হয় তাহলে
তাদের ক্ষেত্রে ডিালাইসিস করে বাঁচিয়ে রাখা যায় । এই ডালাইসিস করার
মাধ্যমে ৩০ থেকে ৪০ বছর কিডনি রোগীকে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব ।
আরও পড়ুন ঃ রিয়েলমি C53 বাংলাদেশ প্রাইস
কিডনির জন্য উপকারী ফল
কিডনি ভালো রাখার জন্য শুধু ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খেলেই চলবে না
। এর জন্য খাবারের দিকেও নজর রাখতে হবে । বর্তমানে আমরা যে সকল
খাবারগুলো খাই সেগুলো অধিকাংশই ভেজাল যুক্ত খাবার । আর এ সকল ভেজালযুক্ত
খাবার খাওয়ার কারণে কিডনিসহ সারা শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে
।
কিডনি রোগের জন্য উচিত নিয়মিত ফলমূল খাওয়া এবং ভেজালমুক্ত খাবার খাওয়া
। কিছু কিছু ফল রয়েছে যে ফলগুলো খাওয়ার কারণে কিডনিতে পাথর জমাট
বাঁধতে পারে না । একটা রোগ আমরা সচরাচর দেখতে পাই তা হলো কিডনিতে পাথর
। ফল খাওয়ার মাধ্যমে কিডনির পাথর হওয়া বন্ধ করা সম্ভব ।
কিডনি রোগের জন্য যে সকল ফলগুলো উপকারে সে সকল ফলগুলো সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত
আলোচনা করা হলো ঃ
কিছু কিছু সাইট্রাস জাতীয় ফল রয়েছে । যেগুলো খেলে কিডনির সমস্যা থেকে সমাধান পাওয়া সম্ভব । যেমন মাল্টা, লেবু, কমলা, আঙ্গুর, বেদানা ,জাম্বুর া ইত্যাদি । এ সকল ফলগুলো শুধু যদি দেখতে সুন্দর তা নয় এর উপকারও রয়েছে অনেক । কিডনি রোগের জন্য এই সকল ফলগুলো খাওয়া খুবই জরুরী এবং খুবই উপকারী ।
বেদানা
আমরা একটি বিষয় জানি বা প্রায় শুনি যে বেদানা খেলে শরীরের রক্ত তৈরি হয়
। তবে শুধু রক্তই নয় বেদনা খাওয়ার ফলে কিডনিও ভালো থাকে এবং কিডনিতে পাথর
জমাট বাঁধতে অর্থাৎ কিডনিতে পাথর হওয়া থেকে বাধা প্রদান করে
। বেদানাতে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন কে এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর
ফাইবার । কিডনি ভালো রাখার জন্য নিয়মিত বেদনা খাওয়া উচিত ।
এছাড়াও কিডনি ভালো রাখতে যে সকল ফলগুলো খাবেন সেগুলো হলো,
- আমলকি
- মালটা
- কমলা
- কলা
- আঙ্গুর
কিডনির জন্য ক্ষতিকর সবজি
আমরা জানি বা মনে করি শাকসবজি মানে হয়তো সকল ক্ষেত্রে উপকারী এবং পুষ্টিকর
। তবে হ্যাঁ, শাকসবজি পুষ্টিকর ঠিকই কিন্তু তা সকল ক্ষেত্রে
খাওয়া উচিত নয় । অনেক রোগ রয়েছে যেগুলো হলে ডাক্তাররা খাবার মেনে চলতে
বলে । কারণ কিছু কিছু রোগ রয়েছে যেগুলো কিছু কিছু শাক সবজি খাওয়ার
কারণে কমার চাইতে আরো বেড়ে যায় ।
এজন্য রোগীর রোগ অনুযায়ী ডাক্তার শাকসবজি খেতে নিষেধ করে । কিডনি রোগীর
জন্য ঠিক তেমনি, কিছু কিছু শাকসবজি রয়েছে যেগুলো কিডনি রোগের খাওয়া উচিত
নয় । এতে করে সমস্যার সৃষ্টি হয় । তো কি কি শাক-সবজি খেলে কিডনি
রোগীর জন্য ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে আসে সেগুলো নিচে দেওয়া হল ।
- টমেটো
- মিষ্টি আলু
- কচু
- ডাল
- আলু
- ফুলকপি
- বাঁধাকপি
- গাজর
- বেগুন
- মোলা
- চিচিঙ্গা
- চাল কুমড়া
- মিষ্টি কুমড়া
- ক্যাপসিকাম
কিডনিতে পাথর হলে কি কি সমস্যা হয়
প্রাকৃতিক উপাদান নিয়ে যেভাবে পাথর তৈরি হয়েছে । ঠিক তেমনভাবে কিছু
উপাদান এবং খনিজ দিয়ে মানবদেহ কয়েকটি অঙ্গে পাথর তৈরি হয় । যেমন কিডনিতে
পাথর হয়, মূত্র থলিতে পাথর হয়, পিত্তথলিত পাথর হয়, এবং অগ্নাশয় পাথর
হতে দেখা যায় । মানবদেহের এ অঙ্গ গুলোতে কিছু কিছু কারণে পাথর তৈরি হয়
।
তবে আমাদের দেশে অধিকাংশ দেখা যায় কিডনিতে পাথর এবং মূত্রথলিতে পাথর
। কিডনিতে পাথর হওয়ার কারণ হলো প্রস্রাবে অতিরিক্ত ঘন
দ্রব্য, অর্থাৎ প্রস্রাব এর সঙ্গে অত্যধিক ঘন
দ্রব্য পাথরের কণা এবং ক্রিস্টাল তৈরি করে । এ অবস্থা হলে শরীরে পানি
কমে যায় ।
আরও পড়ুন ঃ মেয়েদের ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট বিস্তারিত
কিডনিতে পাথর হলে কয়েকটি সমস্যা দেখা যায় । এ সকল সমস্যা গুলো অনুভব করলে
বুঝবেন যে কিডনিতে পাথর হয়েছে ।
-
পেটে বা পিঠে যদি ব্যথা অনুভব করেন তাহলে বুঝতে হবে আপনার কিডনিতে সমস্যা
হয়েছে ।
-
কিডনিতে যদি পাথর হয় তাহলে তলপেটের দিকে অতিরিক্ত মাত্রায় ব্যথা অনুভব হয়
।
-
কিডনিতে পাথর হওয়ার কারণে প্রসবের সঙ্গে রক্ত পড়তে পারে এবং প্রস্রাব বন্ধ
হয়ে যেতে পারে ।
-
এবং প্রসাবে জ্বালাপোড়া করতে পারে ।
-
তবে কিডনিতে পাথর হওয়ার প্রধান লক্ষণ হল বমি হওয়া । কিডনিতে যদি পাথর
হয় তাহলে প্রথমত অতিরিক্ত বমি হয় ।
লেখকের মন্তব্য
সম্মানিত পাঠক গন আমি এই আর্টিকেলটিতে কিডনি ড্যামেজের লক্ষন এবং কিডনি রোগী কতদিন বাচে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি । আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে ভালো লেগেছে । এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি সামান্য পরিমান উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যয় আর্টিকেলটি আপনার বন্ধু বান্ধব বা অন্যদের কাছে সেয়ার করবেন ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url