উৎপাদনমুখী ব্যবসার আইডিয়া - একজন সফল ব্যবসায়ীর গুণাবলী বিস্তারিত
প্রিয় পাঠক, বর্তমান সময়ে বেকারত্বের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে । অনেক বেকার মানুষ রয়েছে যারা কি করবে ভেবে পায় না হতাশায় ভোগে । আপনিও যদি তাদের মতই হতাশয় ভোগেন , তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য । আর্টিকেলটি পুরোটা পড়লে আপনি আপনার হতাশা দূর করতে পারবেন আশা করি ।
এই আর্টিকেল এর মধ্যে বেকারত্ব দূর করার বেশ কয়েকটি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে । এবং উৎপাদনমুখী ব্যবসার আইডিয়া এবং একজন সফল ব্যবসায়ীর গুণাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে ।
পোস্ট সূচিপত্র ঃ এই পোস্টের বিভিন্ন অংশ পড়তে নিচে ক্লিক করুন ।
- ভূমিকা
- উৎপাদনমুখী ব্যবসার আইডিয়া
- ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া
- একজন সফল ব্যবসায়ীর গুণাবলী
- বিদেশি ব্যবসার আইডিয়া
- উদ্যোক্তা বিজনেস আইডিয়া
- টপ বিজনেস আইডিয়া
- শেষ কথা
ভূমিকা
আপনি যদি একজন বেকার মানুষ হয়ে থাকেন, তবে আপনি এই আর্টিকেলটি থেকে বিভিন্ন
বিজনেস আইডিয়া নিয়ে নিজেকে সফলতার দুয়ারে নিয়ে গিয়ে পৌঁছাতে পারবেন
। আপনিও আর ৫ টা ১০ টা মানুষের মত মাথা উঁচু করে, বেকারত্ব দূর
করে সমাজে চলতে পারবেন । এই আর্টিকেলটিতে বিজনেস সম্পর্কিত বিভিন্ন
আইডিয়া দেওয়া হয়েছে ।
যেমন - উৎপাদন মুখে ব্যবসার আইডিয়া, একজন সফল ব্যবসায়ীর
গুণাবলী, বিদেশী ব্যবসার আইডিয়া, উদ্যোক্তা বিজনেস আইডিয়া, টপ
বিজনেস আইডিয়া এবং ১০০০০ টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে
আলোচনা করা হয়েছে এই আর্টিকেলের মধ্যে । আর্টিকেলটি যদি আপনি সম্পূর্ণ
পড়েন তাহলে অবশ্যই এখান থেকে বিভিন্ন বিজনেস আইডিয়া নিতে পারবেন
।
উৎপাদনমুখী ব্যবসার আইডিয়া
প্রতিটি দেশের অর্থনৈতিক দিক রয়েছে । এই অর্থনৈতিক খাত যদি কমজোরি
হয়ে থাকে তাহলে সেই দেশে উন্নতির আশঙ্কা খুবই কম থাকে । তবে অর্থনৈতিক
খাতকে মজবুত ও শক্তিশালী করে তুলতে উৎপাদন মুখী ব্যবসার গুরুত্ব
রয়েছে প্রচুর । কিন্তু আমাদের জানা উচিত অর্থনৈতিক দিক দিয়ে যে উৎপাদন
মুখী ব্যবসা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সেটা কিভাবে করা যায়
।
দেশের অর্থনৈতিক খাতকে আরো শক্তিশালী করে তুলতে আমাদের উৎপাদনমুখী ব্যবসার প্রতি
গুরুত্ব দেওয়া অত্যন্ত জরুরি । কিন্তু আমরা যদি না জানি যে উৎপাদন মুখী
ব্যবসা কোনগুলো এবং এখান থেকে কিভাবে উন্নতি করা যায় , তবে আমরা কখনোই
অর্থনৈতিক দিক দিয়ে স্বাবলম্বী হয়ে উঠতে পারবো না ।
এজন্য আমাদেরকে সর্বপ্রথম জানতে হবে উৎপাদন মুখী ব্যবসা সম্পর্কে । এবং
এর আইডিয়া নিতে হবে । উৎপাদন মুখী ব্যবসা বলতে বোঝায় যে
সকল ব্যবসা থেকে বিভিন্ন উপায়ে জিনিসপত্র উৎপাদন করে সেখান থেকে লাভ করা
যায়, এবং ভালো মানে পুঁজি কামানো যায় তাকে বলা হয় উৎপাদন মুখী
ব্যবসা ।
বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা রয়েছে । তার মধ্যে সবথেকে লাভজনক ব্যবসা হল উৎপাদন
মুখী ব্যবসা । এই ব্যবসা করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি খুব অল্প সময়ে
স্বাবলম্বী হয়ে উঠতে পারে এবং অর্থনৈতিক দিক দিয়ে অল্প সময়ে
নিজেকে সফল হিসেবে গড়ে তুলতে পারে । উৎপাদন মুখী ব্যবসার মধ্যে যেগুলো
পড়ে সেগুলো হল ঃ জৈব সার তৈরীর ব্যবসা, কাঠের জিনিসপত্র তৈরি
করা, বিস্কুট কে ইত্যাদি তৈরি করা ।
এছাড়াও আরো যে সকল ব্যবসা গুলো রয়েছে যেগুলো অল্প পুঁজি দিয়ে শুরু করে ভালো
মানের আয় করা সম্ভব । আপনিও চাইলে অল্প পুজি দিয়ে ব্যবসা শুরু করে
নিজের স্বাবলম্বী হয়ে উঠতে পারেন এবং দেশের অর্থনৈতিক
খাত গুলোকেও বজায় রাখতে পারবেন । বেকারত্ব দূর করে ব্যবসা
শুরু করুন ।এতে আপনার নিজের উপকার এবং দেশ ও সমাজ উভয়ের উপকার হবে ।
১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া
আমাদের মাঝে অনেক মানুষ রয়েছে যারা বেকারত্বের কারণে সারাক্ষণ দুশ্চিন্তায়
ভুগতে থাকে । কি করবে না করবে ভেবে পাইনা । সে সকল মানুষদের
জন্য আজকের আর্টিকেলে অল্প টাকা দিয়ে বেশ কয়েকটি ব্যবসার
আইডিয়া দেওয়ার চেষ্টা করব । আমাদের দেশের সকল মানুষের আর্থিক অবস্থা
একরকম নয় ।
আরও পড়ুন ঃ মেয়েদের ঘরে বসে রোজগারের সেরা ৫টি উপায়
কেউ ধনী কেউ গরিব আবার কেউ মধ্যবিত্ত । কিন্তু যারা অল্প টাকায় ব্যবসা শুরু করতে চাই তাদের জন্য এই পয়েন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ । ১০ হাজার টাকায় কিভাবে ২৫ রকমের ব্যবসা করা সম্ভব তা জানতে পারবেন এখান থেকে । ২৫ টি ব্যবসার কথা বলব যে ব্যবসা গুলো আপনি ১০০০০ টাকা দিয়ে শুরু করতে পারবেন । সেগুলো হলো ঃ
- অনলাইন শপ
- মুদির দোকান
- মোবাইল রিচার্জ এর দোকান
- টেইলারিং বিজনেস
- ট্যুর গাইড
- ফুচকার ও চটপটির ব্যবসা
- ট্রাভেলিং বিজনেস
- ফুড কার্ট বা ফুড ভ্যান এর ব্যবসা
- হোমমেড ফুড ডেলিভারি
- বিউটিশিয়ান
- সেলুনের দোকান
- মেকআপ আর্টিস্ট
- বিভিন্ন পোশা প্রাণীর ব্যবসা
- পোষা প্রাণীর খাবারের ব্যবসা
- মাছের ব্যবসা
- হরেক রকম মালের ব্যবসা
- বই বিক্রয় এর ব্যবসা
- সবজির ব্যবসা
- অনলাইনে বিভিন্ন পণ্য বিক্রি
- বিভিন্ন দেশের ভাষা শেখানো
-
হস্তশিল্পের বিভিন্ন সামগ্রি তৈরি
- ফলের ব্যবসা
- লন্ড্রি ও ক্লিনিং সার্ভিস
- ফুলের বাগান তৈরি
- মোবাইল সার্ভিসিং বিজনেস
একজন সফল ব্যবসায়ীর গুণাবলী
একজন সফল ব্যবসায়ীর অনেকগুলো গুণাবলী রয়েছে । যে সকল গুণাবলীর কারণে একজন
ব্যক্তি সফল ব্যবসায়ী হয়ে ওঠে । সে সকল গুণাবলী সম্পর্কে এখন আপনারা জানতে
পারবেন । মানুষ এমনি এমনি সফলতা অর্জন করতে পারে না । এর পেছনে রয়েছে
কঠোর পরিশ্রম এবং প্রবল ইচ্ছাশক্তি ।তবেই সম্ভব সফলতা অর্জন করা ।
একজন সফল ব্যবসায়ী হতে হলে বেশ কয়েকটি গুণাবলী অর্জন করতে হবে । তার মধ্যে
যে সকল বিষয়গুলো সব থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ এবং সফলতার মূল যে সকল বিষয়গুলো তার
মধ্যে কয়েকটি বিষয় সম্পর্কে এখন আপনাদেরকে জানাবো । যে গুণাবলী গুলো আপনার
মাঝে যদি থাকে তাহলে আপনিও একজন সফল ব্যবসায়ী হতে পারবেন ।
এবং যদি আপনার মাঝে এই গুণাবলী গুলো না থাকে তাহলে আপনাকে এগুলো অর্জন করে নিতে
হবে । তবে আপনি একজন সফল ব্যবসায়ী হয়ে উঠতে পারবেন । চলুন সেই
গুণাবলী গুলো কি কি জেনে নিই ঃ
ধৈর্য
সকল সফলতার মূল চাবিকাঠি হলো ধৈর্য । ধৈর্যের মাধ্যমে যেকোনো
জিনিস যা করা সম্ভব । একজন ব্যবসায়ীর মধ্যে প্রচুর ধৈর্য থাকতে হবে
। কারণ ব্যবসা মানেই লাভ লস । কোন সময় ব্যবসায় লাভ হলে কোন
সময় লস হবেই । এগুলো নিঃসন্দেহে, নিঃসংকচে মেনে নিতে হবে
। তবেই আপনি একজন সফল ব্যবসায়ী হয়ে উঠতে পারবেন ।
সাহসিকতা ও আত্মবিশ্বাস
যেকোনো কাজ সাহসিকতার সাথে করতে হবে । কারণ আপনি যদি সাহসিকতার সাথে কাজ
করতে পারেন তাহলে আপনি কোন জায়গায় ঠকবেন না । এবং আপনার আত্মবিশ্বাস থাকতে
হবে প্রবল ।যেকোনো কাজ করার আগে আত্মবিশ্বাস অর্জন করতে হবে । কারণ আপনার
ভেতর যদি প্রবল অর্থ বিশ্বাস না থাকে তাহলে আপনি যেকোন কাজে
এগোতে সংকোচ বোধ করবেন ।
যে কোন কাজ শুরু করার আগে অনেকে মনে করে আমি এ কাজটা পারবো কি পারবো না
? এই নিয়ে দুশ্চিন্তা করে । সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে না পারার
কারণে অনেকেই সফলতার দেখা পায় না ।এজন্য প্রবল আত্মবিশ্বাস থাকতে হবে এবং
যেকোনো কাজ সাহসিকতার সাথে সম্পন্ন করতে হবে ।
কঠোর পরিশ্রম
ধৈর্যের পাশাপাশি আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে । কারণ পরিশ্রম ছাড়া কোন
কাজে সফল হওয়া সম্ভব নয় । একটা ভাব সম্প্রসারণ রয়েছে" পরিশ্রম
সৌভাগ্যের প্রসূতি " । এর মানে হলো সৌভাগ্যের দেখা পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই
পরিশ্রম করতে হবে । তবে আপনি আপনার ভাগ্যকে সৌভাগ্য হিসেবে রূপ দিতে পারবেন
।
প্রবল ইচ্ছা শক্তি
যেকোনো কাজ কিংবা যে কোন ব্যবসা করার আগে আপনার ভেতর প্রবল ইচ্ছা শক্তি থাকতে হবে
।কারণ ইচ্ছাশক্তি ছাড়া কোন কাজে অগ্রসর হওয়া সম্ভব নয় । আপনার যদি ইচ্ছা
শক্তি কম থাকে তাহলে আপনি কোন কাজে সঠিকভাবে মন দিতে পারবেন না । সেটা
যেকোনো কাজ হোক অথবা যে কোন ব্যবসা । এজন্য আপনাকে প্রবল ইচ্ছা শক্তির
অধিকারী হতে হবে ।
তবে সম্ভব একজন সফল ব্যবসায়ী হয়ে ওঠা । আপনি যদি চান একজন সফল ব্যবসায়ী
হবেন তাহলে অবশ্যই এই গুণাবলী গুলো আপনার মধ্যে ধারণ করতে হবে । তবে আপনি
আপনার গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন ।
বিদেশি ব্যবসার আইডিয়া
এজন্য সর্বপ্রথম জানতে হবে কিভাবে বিদেশে ব্যবসা করা যায় । এবং
কি কি ব্যবসা করা যায় । বেশ কয়েকটি ব্যবসা রয়েছে যেগুলো আপনি বিদেশে
করতে পারবেন । তার মধ্যে কয়েকটি ব্যবসা হলঃ
- ডেস্টিনেশন ওয়েডিং প্ল্যানার
- আন্তর্জাতিক ভাষার স্কুল
- ইমপোর্ট/ এক্সপোর্ট
- ইন্টারন্যাশনাল রেস্তোরাঁ
- মেডিকেল ট্যুরিজম এজেন্সি
- বিভিন্ন ফ্যাশন হাউজ
- কসমেটিকস শপ
-
শিক্ষার্থীদের জন্য স্টেশনারি শপ
- টিউশনি
- ফ্রিল্যান্সিং
উদ্যোক্তা বিজনেস আইডিয়া
অনেক মানুষ রয়েছে যারা চায় নিজেরা উদ্যোক্তা হয়ে ব্যবসা করবে । কারো
অধীনে থেকে ব্যবসা করা অনেকে পছন্দ করেন না । নিজেই উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ
করতে চান । আবার অনেকে রয়েছে যারা পরের অধীনে থেকে নিজের জীবন পার করে দেয়
। তাদের কখনো নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে দেখার ইচ্ছা জাগে না ।
তো আপনি যদি উদ্যোক্তা ব্যবসায়ী হতে চান তাহলে বিভিন্ন ধরনের বিজনেস
আইডিয়া বইগুলো রয়েছে সেগুলো পড়তে পারেন । সে সকল বই থেকে আপনি জানতে
পারবেন কিভাবে একজন উদ্যোক্তা হওয়া যায় এবং উদ্যোক্ত হয়ে ব্যবসা করা যায়
। এছাড়াও অনেক ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে বই লেখা হয়েছে সে সকল বইগুলো
পড়ে বিজনেস আইডিয়া নিতে পারেন ।
নিজে নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলুন । পরের আশায় থাকা বাদ দিন
এবং নিজের কাজ নিজে করতে শিখুন । তবে পারবেন নিজের জীবনকে সফলতার জোয়ারে
ভাষাতে । কারণ পরের অধীনে থেকে সফলতা অর্জন করা সহজ নয় । তাই নিজেকে
উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে হবে এবং নিজেকে সফলতার শেখরে পৌঁছাতে হবে ।
টপ বিজনেস আইডিয়া
টপ বিজনেস বলতে বোঝানো হয় যে সকল ব্যবসা গুলো উঁচু লেভেলের এবং যে সকল ব্যবসা
গুলো থেকে সবচেয়ে বেশি লাভ হয়ে থাকে সে সকল ব্যবসাকে টপ বিজনেস বলা হয়
। বর্তমানে দেখা যাচ্ছে অনেক মানুষ রয়েছে যারা চাকরি ছেড়ে দিয়ে ব্যবসার
দিকে ঝুঁকে পড়ছেন । পর্যাপ্ত পরিমাণ বেতন পাওয়ার পরেও তারা চাকরি ছেড়ে
ব্যবসা করতে চাচ্ছেন ।
মূলত এর আসল কারণ হলো নিজেকে সফল হিসেবে গড়ে তোলা এবং স্বাধীনভাবে জীবন যাপন করা
।একজন ব্যক্তি যখন চাকরি করে তখন সে পরের অধীনে থাকে । কিন্তু আপনি যদি
ব্যবসা করেন, নিজে উদ্যোক্তা হন তাহলে আপনি স্বাধীনভাবে আপনার ব্যবসা করতে
পারবেন । আপনাকে অন্যের আশায় বসে থাকতে হবে না ।
আরও পড়ুন ঃ SEO শিখে আয় করার উপায় - SEO শিখতে কতদিন লাগে
এমন কিছু ব্যবসা রয়েছে যে ব্যবসা করে আপনি অনেক টাকা আয় করতে পারবেন । এবং
এ সকল ব্যবসাকে টপ বিজনেস হিসেবে গণ্য করা হয় । সেই টপ
বিজনেস গুলো কি কি চলুন জেনে নিই। এবং নিজেকে টপ বিজনেসম্যান
হিসেবে গড়ে তুলি ।
- গার্মেন্টস বিজনেস অর্থাৎ পোশাকের ব্যাবসা
- মোবাইল ফোনের সরুম
- বড় বড় হোটেল ও রেস্তরা
- ব্লগিং করা
- মার্কেটিং ব্যাবসা
- ফ্রিল্যান্সিং
- বিভিন্ন ইভেন্ট প্ল্যানিং
- ওয়েবসাইট ক্রয় / বিক্রয় করা
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক ও পাঠিকা , আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ
বেকারত্ব দূর করার বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে লেখা হয়েছে । আমাদের দেশের
অধিকাংশ তরুণ তরুণী, যুবক-যুবতী বেকার ভাবে ঘোরাফেরা করে এবং হতাশায়
ভোগে । অনেকে চাকরির আশায় ছোটাছুটি করে কিন্তু চাকরি খুঁজে পায় না
। সে সকল যুবক-যুবতী, তরুণ তরুণীর উদ্দেশ্যে এই পুরো আর্টিকেলটি
।
এ আর্টিকেলটিতে ব্যবসা করার বিভিন্ন উপায়, বিভিন্ন ক্যাটাগরি সম্পর্কে
আলোচনা করা হয়েছে । আশা করি আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়েছেন, এবং
এখান থেকে উপকৃত হয়েছেন । আর্টিকেলটি যদি আপনার কাছে ভালো লাগে এবং
এখান থেকে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আর্টিকেলটি অন্যের
মাঝে শেয়ার করবেন ।
আমাদের উচিত বেকারত্ব দূর করে কর্মমুখী জীবন গড়ে তোলা । এবং দেশের
জনগণের পাশে দাঁড়ানো এবং সাহায্য সহযোগিতা করা । এজন্য আমাদের
উচিত নিজেকে কর্মঠ হিসেবে গড়ে তোলা এবং অপরকে বেকারত্বের হাত থেকে বাঁচানো
। আশা করি ভালো থাকবেন "ধন্যবাদ" ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url